ঢাকা (দুপুর ১২:১৪) মঙ্গলবার, ১৯শে মার্চ, ২০২৪ ইং

যাতায়াতে চরম ভোগান্তিতে বকশিকান্দাবাসী, ০৯ বছরেও অপূর্ণ এমপি’র দেয়া আশ্বাস

বকশিকান্দা - বৈদ্যনাথপুর (বটতলা বাজার) পর্যন্ত রাস্তার একাংশ
বকশিকান্দা - বৈদ্যনাথপুর (বটতলা বাজার) পর্যন্ত রাস্তার একাংশ

<script>” title=”<script>


<script>

বকশিকান্দা - বৈদ্যনাথপুর (বটতলা বাজার) পর্যন্ত রাস্তার একাংশ

বকশিকান্দা – বৈদ্যনাথপুর (বটতলা বাজার) পর্যন্ত রাস্তার একাংশ

মেঘনা উপজেলার ভাওরখোলা ইউনিয়নের বকশিকান্দা গ্রাম। গ্রাম থেকে কিছুটা দূরেই মানিকারচর-রামপুর বাজার সড়কের সাথে গ্রামবাসীর যাতায়াতের জন্য সংযুক্ত হয়েছে একটি কাঁচা সড়ক। গত সংসদ নির্বাচনের পূর্বে কুমিল্লা-১এর বর্তমান এমপি জনাব সুবিদ আলী ভূঁইয়া ভাওরখোলা ইউনিয়ন পরিদর্শনে এসে বলেছিলেন, আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় এলে মেঘনার প্রথম বরাদ্দ হবে *বৈদ্যনাথপুর (বটতলা বজার) থেকে বকশিকান্দা এবং * বকশিকান্দা থেকে কান্দারগাও (বড়কান্দা চৌরাস্তা – মুজাফফর আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ রোড) পাকা সড়কের সাথে সংযুক্ত করার জন্য। আশায় বুক বেধেছিল এলাকাবাসী। তবে সেই আশা আজ দুরাশায় রুপ নিয়েছে।

বকশিকান্দা - কান্দারগাও মধ্যবর্তী ব্রিজের একপাশ

বকশিকান্দা – কান্দারগাও মধ্যবর্তী ব্রিজের একপাশ

বকশিকান্দা বাসীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই দুটি রাস্তা। কারন,
*বৈদ্যনাথপুর (বটতলা বাজার) থেকে বকশিকান্দাঃ এই রাস্তাটি বকশীকান্দা গ্রামের প্রধান রাস্তা। গ্রাম থেকে বাহিরে যেখানেই যাওয়া হবে এই রাস্তা দিয়েই যেতে হয়। যেমনঃ হাট-বাজার করার জন্য বটতলা বাজার, মুক্তিনগর বাজার যাওয়ার প্রধান রাস্তা এটি। এছাড়াও উপজেলা পরিষদ, উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র, মেঘনা থানা পুলিশ ফাঁড়ি, ভুমি সাব-রেজিস্ট্রী অফিস ইত্যাদি।
অপর রাস্তাটি হচ্ছেঃ বকশিকান্দা থেকে কান্দারগাও (বড়কান্দা চৌরাস্তা – মুজাফফর আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ রোড)।
এই রাস্তাটি বিশেষ করে বকশিকান্দা গ্রামের শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা, ষষ্ঠ শ্রেনী থেকে ইন্টারমিডিয়েট পর্যন্ত পড়াশোনার জন্য অধিকাংশ শিক্ষার্থী কান্দারগাও মুজাফফর আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে যায়। রাস্তাটি বি.এন.পি ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে করা হলেও দীর্ঘদিন যাবত সংষ্কার না করায় দিনদিন ধ্বংসের দিকে এগোচ্ছে রাস্তাটি। বর্ষাকালে রাস্তাটি প্রায় ডুবেই যায়। নৌকা নিয়ে স্কুল/কলেজে যেতে হয় শিক্ষার্থীদের।
একই ইউনিয়নের পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলোর তথা মেঘনা উপজেলার প্রায় অধিকাংশ গ্রামের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটলেও হয়নি এই দুটি রাস্তার কোন উন্নয়ন, শেষ হয়নি এলাকাবাসীর ভোগান্তির।
আশা করি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ খুব শীগ্রই এই রাস্তাটি পাকা করনের কাজ শুরু করবেন।

 

শেয়ার করুন

GloboTroop Icon
পাঠকের মতামত

ই-মেইলে সর্বশেষ সংবাদ

বিনামূল্যে সর্বশেষ সংবাদ সরাসরি আপনার ই-মেইলে পেতে আজই সাবস্ক্রাইব করুন!

তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষায় আমরা সর্বোচ্চ সতর্ক।
আমাদের গোপনীয়তার নীতি

Meghna Roktoseba




এক ক্লিকে জেনে নিন বিভাগীয় খবর




© মেঘনা নিউজ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed by ShafTech-IT