ঢাকা (দুপুর ১২:৪৭) সোমবার, ১৮ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
শিরোনাম
Meghna News সিলেটে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ে মানুষের মাঝে নাভিশ্বাস Meghna News সাইফুল প্রধানের হাতের ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে ঢাকারগাঁও গ্রামের সমাজব্যবস্থা ও উন্নয়নচিত্র Meghna News বর্ণাঢ্য আয়োজনে ঢাকা প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন Meghna News চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিকাশ কর্মীর বাড়ি ফেরা হলোনা Meghna News হাফেজ-এ- কোরআনদের জন্য বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে অনন্য উচ্চতায়: আব্দুস সাত্তার Meghna News লোহাগড়ায় পুনুরুজ্জীবিত হতে যাচ্ছে ঐতিহাসিক ”জিয়া মঞ্চ” Meghna News চাঁপাইনবাবগঞ্জে কৃষক দলের সমাবেশ অনুষ্ঠিত Meghna News দাউদকান্দিতে যৌথবাহিনীর অভিযানে নগদ অর্থ ও মাদকসহ দুইজন আটক Meghna News জাতীয় সংসদে কোনো সংরক্ষিত নারী আসন থাকবে না! Meghna News বিস্ফোরক আইনে প্রধান শিক্ষক শফিক গ্রেফতার

বড়লেখায় ২২০০ অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন সুয়েব আহমদ

মোঃ কামরুজ্জামান মোঃ কামরুজ্জামান Clock মঙ্গলবার বেলা ১২:৩৪, ৭ এপ্রিল, ২০২০

 মোঃ ইবাদুর রহমান জাকির, সিলেট প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারের বড়লেখায় করোনা ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে বহু নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষ বেকার হয়ে পড়েছেন। পরিবারের সদস্যদের খাবার জোগাড় করার মতো আর্থিক ক্ষেত্র তাদের নেই।  সংকটের এই সময়ে ২২০০ অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সোয়েব আহমদ। তিনি তাঁর ব্যক্তিগত উদ্যোগে এবং কয়েকজন ব্যবসায়ীর আর্থিক সহযোগিতায় বিতরণ করেছেন খাদ্যসামগ্রী। সোমবার (৬ এপ্রিল) সকালে গাড়ি করে উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে খাদ্যসামগ্রীগুালো পৌঁছানো হয়।  এসময় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সোয়েব আহমদ, পৌরসভার কাউন্সিলর জেহীন সিদ্দিকী, জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি সুমন আহমদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এরপর স্থানীয় লোকজন তালিকা ধরে গরিব ও নিম্ন আয়ের মানুষের ঘরে খাদ্য সামগ্রী গুলো পৌঁছে দেন। প্রত্যেক পরিবার পেয়েছে আতপ চাল, আলু, মসুর ডাল ও সয়াবিন তৈল। বড়লেখা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সোয়েব আহমদ বলেন, ‘করোনাভাইরাসের কারণে নিত্যপণ্যের দোকান ছাড়া সবকিছু বন্ধ রয়েছে। এ অবস্থায় কাজ-কর্ম না থাকায় বিপাকে পড়েছেন গরিব ও নিম্ন আয়ের মানুষ। সরকার ও স্থানীয় সাংসদ এবং পরিবেশ মন্ত্রীর উদ্যোগে দশ ইউনিয়ন ও পৌর এলাকায় খাদ্যসামগ্রী দেওয়া হয়েছে। ব্যক্তিগত উদ্যোগেও অনেকে দিচ্ছেন। কিন্তু এরপরও অনেক মানুষ রয়েছেন যাদের খাদ্যসামগ্রী খুব জরুরী। তাই আমি ব্যক্তিগত অর্থে উদ্যোগ নেই। বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ীও বিত্তিবান এগিয়ে আসেন। প্রথম দফায় ২২০০ পরিবারে ১০ লাখ টাকার খাদ্যসামগ্রী পাঠিয়েছি। প্রাথমিক পর্যায়ে আরো প্রায় ১০ হাজার মানুষের খাদ্যসামগ্রী দরকার। সরকারি ত্রাণ তৎপরতা বাড়ানোর জরুরী। এছাড়া সমাজের বিত্তবান ও দানশীল মানুষকে এগিয়ে আসার আহবান করছি।’




শেয়ার করুন

GloboTroop Icon
পাঠকের মতামত

মেঘনা নিউজ-এ যোগ দিন

Meghna Roktoseba




এক ক্লিকে জেনে নিন বিভাগীয় খবর



© মেঘনা নিউজ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed by ShafTech-IT