দক্ষিণবঙ্গের ঈদ মুখী যাত্রীদের গ্রামের উদ্দেশ্যে আশা ছিল এক অন্যরকম আনন্দ সেই আনন্দ শেষে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাওয়ার পথে কাঁঠালবাড়ি-শিমুলিয়া ঘাটে যানজট ও যাত্রীদের এবং যানবাহনে অনেক কষ্ট করি পারাপার হতে হচ্ছে এই নদীপথ।
গত বৃহস্পতিবার থেকে ঈদ শেষে ঢাকামুখী যাত্রীদের কাঁঠালবাড়ি-শিমুলিয়া ঘাট দিয়ে ছিল যাতায়াতের জন্য একটি নদী পথ, এ পথে যাত্রীদের উপচেপড়া ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো।
এ রোডে শিমুলিয়া অংশে দুটি ফেরি ঘাট পদ্মা নদীতে বিলীন হয়ে যাওয়াতে ফেরি সংকটে পড়েছে বিআইডাব্লিউটিএ ।
এতে করে স্বল্প আকারে ফেরি চলাচল করলে এই যানজটের সৃষ্টি হয় যানজট নিয়ন্ত্রণ রাখতে কাজ করছে সেনাবাহিনী পুলিশ আনসার ও স্থানীয় যুবসমাজ ।
কাঠালবাড়ি ঘাট দেখা গেছে বড় বড় যানবাহনের চেয়েও মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস, মিনিবাস ছিল চোখে পড়ার মতো সাথে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়।
ঈদ শেষে ঢাকামুখী যাত্রীদের অনেক কষ্ট করেই যেতে হয় তাদের গন্তব্যে কাঁঠালবাড়ী-শিমুলিয়া রুটে দক্ষিণবঙ্গের যাত্রীদের জন্য তেমন কোন স্পেশাল নৌপথের পারাপার ব্যবস্থা ছিল না তাই তাদেরকে অনেক কষ্ট করেই ফেরিতে পারাপার হতে দেখা গেছে।
অনেকের সাথে কথা বলে দেখা গেছে লঞ্চ-স্পিডবোট ছিল অতিরিক্ত যাত্রীদের চাপ এখানে প্রশাসন ছিল নীরব অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে লঞ্চ স্পিডবোট পারাপার হচ্ছে।
এ বন্যা মৌসুমে দক্ষিণবঙ্গের যাত্রীদের স্পিডবোট ও লঞ্চে পারাপার হতে ভয়ের কারণ ও দেখাচ্ছে পদ্মার ঢেউ থাকায় ফেরিতেই যাত্রীদের যাতায়াতের একটি নিরাপদ নৌ-পরিবহন হিসেবে বেছে নিয়েছেন দক্ষিণবঙ্গের ঢাকামুখী যাত্রীরা।
মীর এম ইমরান
