এএসপি জুয়েল রানা হিমালয়সম হৃদয় দিয়ে জয় করে চলছেন সাধারণ মানুষের মন
এইচএম দিদার,দাউদকান্দি,কুমিল্লা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ০৬:৫১, ২০ জানুয়ারী, ২০২২
ভালোবাসা কুড়িয়ে বুকে জড়ানো সবার ভাগ্যে জুটে না।
একজন জনবান্ধব পুলিশ অফিসার হিসেবে সুখ্যাতির তকমা আপনার ঝুলিতে। সুন্দর আচরণ এর জন্য পেয়েছেন পুলিশ বাহিনীর খেতাব ‘শুদ্ধাচার পুরস্কার’।
মানুষ যখন উচ্চাসনে বসে তখন অনেকেই নিম্ন শ্রেণির মানুষের কথা ভুলে যায়,অনেকে এড়িয়েও চলে।
কিন্তু ব্যতিক্রম দেখছি সিলেট জেলা শহরের এপিবিএন-এ কর্মরত সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার-এএসপি মো.জুয়েল রানা’র ক্ষেত্রে।
তিনি দাউদকান্দি সার্কেল-এ কর্মরত অবস্থায় মানুষের আস্থা ও ভালোবাসা কুড়িয়ে হিমালয়সম সম্মান অর্জন করেছিলেন।
নিপাট নিরহংকারী এই পুলিশ অফিসার যেমনি জনবান্ধব তেমনি ছিলেন গণমাধ্যম কর্মীবান্ধব।
বেদনার ছাপ নিয়ে তার কাছে গিয়ে পুলিশী সেবা প্রত্যাশীরা হাসিমুখে এসেছেন। বুকে সাহস পেয়েছেন।
সম্প্রতি সিলেটে গিয়ে সাধারণ মানুষের মাঝে পুলিশী সেবার পরিধির ডানা মেলে নির্বিঘ্নে সাধারণ মানুষকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন পুলিশের এই মানবিক কর্মকর্তা।
তার কথা শুনে মুগ্ধ হননি এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না।
তুলনাহীন এই পুলিশ অফিসার এর প্রতি ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে এবার তার কর্মস্থলে তাকে একনজর দেখতে, তার সান্নিধ্যে পেতে ছুটে আসলেন শহরের এক খেটে খাওয়া রিকশাচালক।
পুলিশের এই কর্মকর্তাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত হোন রিকশাচালক। পরে তিনি(এএসপি) তার সাথে সম্মানসূচকভাবে দাঁড়িয়ে ছবি তুলেন। সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক তার(এএসপি) জুয়েল রানার নিজস্ব ওয়ালে আপলোড দিয়েছেন।
পাঠকের জন্য তা হুবহু তুলে ধরা হলো-
#ভালোবাসার_টান
ছবিতে আমার পাশের ভাইটির বাড়ি বাগেরহাট জেলার শরণখোলা থানায়। পেশায় একজন রিকশাচালক। সিলেটেই রিকশা চালান। পুলিশের জনবান্ধব কাজে তিনি খুবই খুশী। ভালোবাসার টানে তাই এসেছিলেন দেখা করতে। সাথে দোয়াও করে গেলেন। #বাংলাদেশ_পুলিশ#চাকুরি_নয়_সেবা।