পুরো নাম মো.জাকির হোসেন। কর্ম প্রিয় মানুষ।চলনে বলনে অতি সাধারণ। আচার–আচরণে মানুষের খুব ঘনিষ্ঠ হয়ে যান খুব সহজে। মানুষের জন্য কিছু করতে পারার স্পৃহা তাঁকে খুব ভাবায়।

মানবতার নেশা তাঁকে দিনে দিনে মানুষের কাছে টেনে নিচ্ছে।এক জনপথে হয়ে ওঠছেন প্রিয় থেকে প্রিয়। তিনি হাটলে তাঁর সাথে হাটে মানবতা। বলাবাহুল্য এ যুগের এক যুগান্তকারী হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার আবির্ভাব ঘটেছে এক সময়ের অবেহিলত মেঘনার মানিকার চর ইউনিয়নের বুকে।

তিনি মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত। তাঁর অসংখ্য ভক্ত অনুরাগী ও সমর্থকের বাইরেও তাঁর কর্মের প্রশংসা আজ সাধারণ মানুষের মুখে মুখে।

তিনি সরাসরি ঘোষণা দিয়ে বলেই দিলেন মেঘনার বুকে কারো যদি কোনো সমস্যা কিংবা আর্থিক সহযোগীতার প্রয়োজন হয় তাহলে তাঁকে যেনো জানানো হয়।
তাঁর সাফ কথা আমি যদি খাই তাহলে এই এলাকার প্রতিটি মানুষ খাবে। আমি চাই এই এলাকার মানুষেরাও দুধে ভাতে শান্তিতে থাকুক।

তাঁর কাছে যখনই যে কেউ কোনো সমস্যা নিয়ে হাজির হয় তখনই তিনি সেটা তড়িৎ গতিতে সমাধান করে দেওয়ার চেষ্টা করেন।

সেই তিনিই আজ মানবতার এক বাঁশিতে ফু দিয়ে শুধু মানিকার চর ইউনিয়নবাসি নয় গোটা মেঘনাবাসিকে জাগিয়ে দিচ্ছেন। নিজেকে শক্ত অবস্থানে দাঁড় করিয়ে এক গণজোয়ার সৃষ্টি করেছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী মো.জাকির হোসেন।

এলাকাবাসি জানান,”এবার আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ইউনিয়ন যুবলীগ এর সভাপতি জাকির হোসেনকে যদি নৌকা প্রতীক দেওয়া হয় তাহলে তিনি বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন।এবং তাঁর হাতেই নৌকা শোভনীয় ও নিরাপদ বলেও জানান এলাকাবাসি।“