আলোচনা- সমালোচনায় আলোর দিশা’র প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী
মেঘনা নিউজ ডেস্ক মঙ্গলবার রাত ০৮:০৫, ১৮ আগস্ট, ২০২০
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ‘আলোর দিশা, বাংলাদেশ (আদিবা) মাসব্যাপী বিভিন্ন অনলাইন অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে প্রথমবারের মত প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করেছে। গত জুন মাসের ১৯ তারিখ থেকে শুরু করে জুলাই মাসের ১৮ তারিখ পর্যন্ত মাসব্যাপী এ অনুষ্ঠান চলে।
সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বলেন, আমরা প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এ বিশেষ আয়োজন শেষ করে আমাদের নিয়মিত কার্যক্রম শুরু করেছি। যেহেতু আমাদের কার্যক্রম বেশিরভাগ অনলাইন নির্ভর সেক্ষেত্রে করনাকালীন নিয়মিত আয়োজনে কোনরকম বিরুপ প্রভাব পড়বে না বলে আশা করি।
অনুষ্ঠান নিয়ে উপস্থাপক, অতিথি ও দর্শকমহলে বিভিন্ন আলোচনা-সমালোচনায় যেসকল প্রশংসা কুড়িয়েছে সেগুলো থেকে উল্লেখযোগ্য কিছু মতামত তুলে ধরা হলো,
মোঃ আসাদুজ্জামান, প্রভাষক, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
প্রথমেই আমি আলোর দিশা’র সাথে জড়িত সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই। করোনা কালীন সময়ে আলোর দিশা সংগঠনের নবীন, তরুন শিক্ষার্থীরা মাসব্যাপী যে ফেসবুক লাইভ প্রোগ্রামের আয়োজন করেছিলেন তাতে আমিও একজন অতিথি হয়ে সম্মানিতবোধ করছি। এই সংগঠন দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নিয়ে লাইভ প্রোগ্রামের আলোচনায় বিভিন্ন প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে শিক্ষা, রাজনীতি, অর্থনীতি বিষয়ে জানতে চেয়েছিলেন। সমসাময়িক বিষয় নিয়ে শিক্ষকদের সাথে আলোচনা করেছেন। এছাড়া করোনাকালীন সচেতনতা বাড়ানোর জন্য এই সংগঠনের ভূমিকা অনন্য। আলো দিশা সংগঠন এগিয়ে চলুক। এর সাথে জড়িত সবাই নিজ নিজ ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করুক। এই সংগঠনের সর্বাঙ্গীন সফলতা কামনা করছি৷ ধন্যবাদ।
Rakibul Hossain, student, University of Maine, USA.:
I want to thank ‘Alor Disha! for giving me a wonderful opportunity to share my experience pertaining to higher study in the USA. I would also like to thank the organizers and the other guests who joined me in FB live. I could learn a lot about the experience of grad students in Germany. I hope this organization will continue to do these educative programs and pave the way for prospective students who wish to study abroad.
আরাফাত শাহীন, শিক্ষার্থী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়:
আলোর দিশা কিছু স্বপ্নবাজ তরুণদের সংগঠন। সমাজের সম্ভাবনাময় তরুণদের আরও উদ্যমী করে গড়ে তুলবার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। মাসব্যাপী লাইভ অনুষ্ঠান পরিচালনা করা তাদের সৃজনশীল চিন্তার ফসল। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই ক্ষণে এসে আমি তাদের সফলতা কামনা করি।
হৃদয় তালুকদার, শিক্ষার্থী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
আলোর দিশা, বাংলাদেশ একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। প্রতিষ্ঠার একদম শুরু থেকেই এই সংগঠন টি বিভিন্ন কার্যক্রেমের পাশাপাশি কিছু ব্যাতিক্রমী কাজের মধ্যে দিয়ে নিজেদের একটি জায়গা করে নিয়েছে। একটা সংগঠনের কার্যক্রমই সেই সংগঠনের মূলনীতি বা শক্তি স্বরূপ, সেখানে আলোর দিশা অনেকটাই এগিয়ে বলে আমি মনে করি। এই করোনা কালীন মহামারী সময়ে যেখানে বেশি ভাগ সংগঠন এর কার্যক্রম ব্যাহত সেখানে তারা অনলাইন প্লাটফর্ম তৈরি করে ব্যাপক ভাবে সাড়া ফেলেছে। বিশেষ করে সংগঠনটির ১ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মাসব্যাপী লাইভ আলোচনা অনুষ্ঠান গুলো মানুষকে বিভিন্ন দিক থেকে সচেতন করেছে,আলোচনা করেছে প্রয়োজনীয়, যুক্তি সংগত, সময়ানুপযোগী সব বিষয় নিয়ে, সারা বাংলাদেশ থেকে সেরা অতিথিদের এনেছে সবার সামনে। আলোর দিশার সংগঠনের এই সফলতার জন্য সাধুবাদ জানাই এবং রইল আগামী র জন্য শুভকামনা। ধন্যবাদ।
মোঃ জুয়েল আহমেদ সরকার, প্রভাষক, হাজ্বী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
‘আলোর দিশা, বাংলাদেশ’ এর মাসব্যাপী অনুষ্ঠানগুলো সত্যি ই অনেক ভালো এবং করোনাকালীন সময়ে নিঃসন্দেহে যথোপযুক্ত পদক্ষেপ ছিল। তরুণদের এরকম কার্যক্রম ও উদ্যোগ অবশ্য ই প্রশংসার দাবী রাখে। সকলের জন্য শুভকামনা।
জুনায়েদ জিনান, শিক্ষার্থী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
আলোর দিশা,বাংলাদেশ হচ্ছে এমন একটি প্লাটর্ফম যার মাধ্যমে হাজারো শিক্ষার্থীর স্বপ্ন জয় করার শক্তি সঞ্চয় করে। এর প্রতিটি কার্যক্রম শিক্ষাকে অগ্রসর করার জন্য এবং তারই ধারাবাহিকতায় আলোর দিশার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে ফেসবুক লাইভ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিলো, যেখানের আলোচনার প্রতিটি বিষয় ছিলো শিক্ষার মাধ্যমে দেশকে কিভাবে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাওয়া যায়। দেশের সনামধন্য মানুষদেরকে নিয়ে ছিলো ১১ পর্বের এই লাইভ অনুষ্ঠান। এরকম একটি প্লাটর্ফমে আমাকে আমন্ত্রন জানানোর জন্য আলোর দিশার কাছে আমি চির কৃতজ্ঞ। আলোর দিশা,বাংলাদেশ সামনের দিনগুলোতে তার লক্ষ্যে পৌছাতে পারবে এই আশা ব্যক্ত করছি। শুভ কামনা আলোর দিশা,বাংলাদেশের জন্য।
Avijit paul, student, Germany:
Definitely it was an amazing arrangements! Alordisha & all the organizers’ did their best in this lockdown & crisis time. Always best wishes for Alordisha. Good luck.
আহমেদ রায়হান, শিক্ষার্থী, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
আলোর দিশা’র মাসব্যাপী অনুষ্ঠানগুলো অত্যন্ত চমৎকার এবং শিক্ষানীয় ছিলো যেখানে অতিথি আর উপস্থাপক যারা ছিলেন তারা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন যাতে শিক্ষার্থীরা যেমনি উপস্থাপনায় দক্ষতা আর্জন করেছে তেমনি নেটওয়ার্ক তৈরি হয়েছে বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষদের সাথে। সর্বোপরি, আলোর দিশা’র সর্বাঙ্গীণ সাফল্য কামনা করি।
মৌমিতা কাজী, শিক্ষার্থী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
আলোর দিশা’র প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে মাসব্যাপী সামাজিকযোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন সময়োপযোগী বিষয় নিয়ে আলোর দিশা’র পক্ষ থেকে লাইভের অয়োজন করেছিল। এটি ছিল সত্যিই একটি ভালো উদ্যোগ। একজন অতিথি হিসেবে সত্যি বলতে এক নতুন অভিজ্ঞতা, নতুন কিছু শেখার সুযোগ ও হয়েছিল। ধন্যবাদ আলোর দিশা কে। এভাবেই সময়োপযোগী কাজ গুলো করে যাক এবং সাফল্যের চূড়ায় পৌছাক। সবসময় আলোর দিশার পাশে থাকার চেষ্টা করব। এবং শুভকামনা রইল আলোর দিশা’র প্রতি।
Md Kamrul Islam, Executive, Nestle Bangladesh Ltd.:
Thanks ‘Alordisha, Bangladesh’ for inviting me to share my thoughts on preparation to start career at MNCs. It was a good experience for me. I hope the audience has enjoined as well. This typwof initiative is highly needed for the students as they a guidance and life oriented lesson so that they can prepare themselves from now. Here ‘Alordisha’ is playing a great role. The students will be benefited from this types of initiative. I would like to ask to continue this journey & add new activities for contributing to students life.
মাহমুদ নাঈম, শিক্ষার্থী, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
“প্রথমেই জানাই আমার প্রাণঢালা অভিনন্দন আলোর দিশা এর প্রতি তাদের প্রথম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে। সেই সাথে আয়োজকদেরও জানাই শুভেচ্ছা যারা এই প্রতিকূল অবস্থাতেও নিজের সাধ্যমতো মাসব্যাপী বিভিন্ন প্রোগ্রামের আয়োজন করেছেন যা আমাদের তরুণ সমাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ও অনুপ্রেরণামূলক ভূমিকা পালন করে। আদিবা ও তার সকল সদস্য যেন এভাবেই নিজেদের সফলতা এবং দেশ ও সমাজের উন্নয়নের কর্মকাণ্ডের ধারা বজায় রাখতে পারে তার জন্য অসংখ্য শুভকামনা রইল।”
সজীব কুমার দাস, শিক্ষার্থী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
“আলোর দিশা” শিরোনাম টির অর্থই হচ্ছে আলোকের দিকে দিশা বা পথ দেখানো অর্থাৎ জীবনকে আলোকিত করে তোলা। ঠিক তেমনই আমাদের এই “আলোর দিশা” সংগঠনটি আলোর পথ উন্মোচিত করে যাচ্ছে। আলোর দিশা সম্প্রতি যে লাইভ সেশনগুলোর ব্যবস্থা করেছিল তা ছিল শিক্ষা, সমাজ, দেশ ও বিশ্বের প্রগতিশীল চিন্তার বহিঃপ্রকাশ। আলোচিত বিষয়গুলোতে শিক্ষার্থীসমাজের সাথে সমাজ, জাতি ও পৃথিবীর মেলবন্ধন করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়েছে, আলোচনা হয়েছে বৈশ্বিক রাজনীতি, অর্থনীতি ও শিক্ষা নিয়ে। শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার বিষয়ক প্রতিবন্ধকতা ও সম্ভাবনা নিয়ে। বাস্তবিক শিক্ষার মাধ্যমেই একটি দেশ, জাতি তথা পৃথিবীর কল্যাণসাধন সম্ভব। প্রোগ্রামগুলোতে অভিজ্ঞ ব্যক্তিবর্গ ও সম্মানিত শিক্ষকগণ তাদের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা আদান-প্রদান করেছেন যা আমাদের তরুন সমাজকে দিয়েছে চলার পাথেয়। এই করোনা মহামারির সময়ে এমন প্রগতিশীল অনলাইন অনুষ্ঠান আয়োজন করার জন্য আলোর দিশা, বাংলাদেশকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আলোর দিশা, বাংলাদেশ এভাবেই এগিয়ে যাক, তাদের পথচলা আরও মসৃণ হোক এবং দেশ, সমাজ ও জাতির কল্যাণে এভাবেই তরুণসমাজকে উজ্জীবিত করে যাবে এই প্রত্যাশা রইল।
সাফিয়া হক স্বর্ণা, শিক্ষার্থী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
‘আলোর দিশা, বাংলাদেশ’ একটি সেচ্ছাসেবী সংগঠন। সংগঠনটি তাদের ব্যাতিক্রমী কার্যক্রম এবং সময়োপযোগী পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য খুব অল্প সময়েই ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। আলোর দিশা সবসময় বিভিন্ন শিক্ষামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করার মাধ্যমে মানুষকে এবং বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মকে উদ্ভুদ্ধ করছে। আমি মূলত তেমন কোন সংগঠনের সাথে যুক্ত হতে চাইনা কিন্তু আলোর দিশার ব্যাতিক্রমধর্মী সব আয়োজন আমাকে মুগ্ধ করেছে। আলোর দিশার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মাসব্যাপী আলোচনার মাধ্যমে মানুষকে অনেক কিছু অবগত করেছেন। আমিও সৌভাগ্যক্রমে তাদের এই আয়োজনের অংশ হতে পেরেছিলাম। আমি এজন্য আলোর দিশার কাছে কৃতজ্ঞ। আলোর দিশাকে সবসময় মন থেকে সাধুবাদ ও শুভকামনা জানাই।এভাবেই এগিয়ে যাক প্রাণের সংগঠনটি। এই করোনাকালীন সময়েও তাদের সৎ চেষ্টার মাধ্যমে অনলাইনেও মানুষের সাথে যোগাযোগ থাকাটা প্রচন্ড ভালো একটি উদ্যোগ। আশাকরি আলোর দিশার সাথে সবসময় থাকবো। সর্বোপরি আলোর দিশা,বাংলাদেশ সংগঠনটির উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করছি সেই সাথে সবাইকে আলোর দিশার সাথে থাকার জন্য আহবান জানাচ্ছি।
গাজী নয়ন, সহ-পরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংকঃ
সংক্ষেপে বলতে গেলে এরকম অনুষ্ঠানগুলো তরুণদের জন্য অনেক কার্যকরী এবং শিক্ষনীয়। আলোর দিশা’র সংশ্লিষ্ট সকলকে এমন আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা রইলো।
মৃত্তিকা খান, শিক্ষার্থী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
আমি প্রথমেই আলোর দিশা বাংলাদেশ অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। ব্যক্তিগতভাবে অন্তর্মূখী স্বভাবের কারণে অথবা সুযোগের অভাবে আমার পাব্লিক স্পিকিং এর সমস্যা ছিলো। সঞ্চালনার মাধ্যমে আমি নিজেই অনুভব করতে পেরেছি পরিবর্তনটা। এছাড়াও অনেক এক্সপিরিয়েন্সড ব্যক্তিবর্গের সাথে কথা বলার সুযোগ হয়েছে যা ক্যারিয়ার ডিরেকশন হিসেবে কাজে দিবে। ধন্যবাদ আলোর দিশা, ধন্যবাদ সকল ভিউয়ারসদের যারা সাথে ছিলেন।
আওফা ইসলাম, প্রভাষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
তরুণদের এমন একটা প্লাটফর্ম দরকার যেখানে তারা বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষদের সম্মিলন ঘটিয়ে আলাপ আলোচনা বা অনুশীলন করবে দেশ বিদেশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে! জানতে পারবে তাদের ভবিষ্যৎ সম্ভাব্য ক্ষেত্রস্থল সম্পর্কে, সুসম্পর্ক গড়ে তুলবে ভিন্ন ভিন্ন শ্রেণীর দেশ বিদেশের সৃজনশীল মানুষদের সাথে। এ ধারা অব্যাহত থাকুক শুভকামনা।
মো. নাজমুস সাকিব, শিক্ষার্থী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।
যখন কলেজ জীবনে অবস্থান করছিলাম, তখন থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষকদের কাছে জানতে পেরেছিলাম, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে তুমি এমন কিছু সংগঠনের সম্মুখীন হবে যেগুলো তোমার জীবনে একটা দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব রাখবে। আলোর দিশা, বাংলাদেশ (আদিবা) হলো সে রকমই একটি সংগঠন। এ সংগঠনটি আমাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ অনেক দক্ষতা বৃদ্ধিসহ মানবিকতার মতো মহান গুণে গুণান্বিত করে। পাবলিক স্পিকিং, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, বই রিভিউসহ নানাবিধ দক্ষতা উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে এ সংগঠনটি। একঝাঁক তরুণ সদস্যদের সুনেতৃত্বের কারণে সংগঠনির কার্যক্রম উত্তোরত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ রকম একটি সংগঠনের সদস্য হতে পেরে আমি সত্যিই নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি। ‘আলোর দিশা, বাংলাদেশ’ এগিয়ে যাক দুর্বার গতিতে।
এ এইচ এম নাহিদ, প্রভাষক, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
সংক্ষেপে বলতে গেলে ‘আলোর দিশা’র নিয়মিত কার্যক্রম গুলো অবশ্য ই প্রশংসার দাবিদার এবং প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মাসব্যাপী অনুষ্ঠানগুলো নিয়মিতভাবে চলমান থাকুক এই কামনা।
উল্লেখ্য, ‘আলোর দিশা, বাংলাদেশ’ -বিকশিত হওয়ার এইতো সময় শ্লোগানকে সামনে রেখে শিক্ষার্থী ও তরুণদের বিভিন্ন দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষে তাদের দ্বারাই পরিচালিত ও আয়োজিত সভা, সেমিনার, কর্মশালা, প্রতিযোগিতা ও বিভিন্ন আয়োজন করে থাকে। ফ্রি বই পড়ানো ও রিভিউ লেখা ও বলার অনুশীলন করাও সেগুলোর মধ্যে অন্যতম। অর্থাৎ ফ্রি বই পড়ানো, যথাসাধ্য অর্থিকভাবে পাশে দাড়ানো ও দক্ষতা উন্নয়নে বিভিন্ন কার্যক্রম, এই তিনটি লক্ষকে সামনে রেখে দক্ষ মানবসম্পদ গঠনের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম করে যাচ্ছে।
আরো পড়ুনঃ
হাবিপ্রবিতে যাত্রা শুরু করলো ‘আলোর দিশা, বাংলাদেশ’ সভাপতি মাসউদ সম্পাদক রাকিব
বশেমুরবিপ্রবিতে যাত্রা শুরু করলো ‘আলোর দিশা, বাংলাদেশ’ : সভাপতি আব্দুল্লাহ, সম্পাদক আল-আমিন
ভিন্নধর্মী প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করলো ‘আলোর দিশা, বাংলাদেশ’