মীর এম ইমরান,মাদারীপুর রবিবার বেলা ১২:২৪, ১৫ আগস্ট, ২০২১
শরীয়তপুরের জাজিরা ও মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাট বার বার পদ্মার ভাঙ্গনের কবলে পড়ে বিলীন হয়েছে। এবারও ভাঙ্গনের ঝুঁকিতে রয়েছে।
হুট করে যদি নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা কোন ভুল সিদ্ধান্ত নেয় এর দায়ভার নিতে হবে ঐ কর্মকর্তাদের।
শিমুলিয়া- শরীয়তপুর নৌপথে চ্যানেল চালু করা প্রস্তাব হয় তবে এটা হবে সবচেয়ে বড় ভুল সিদ্ধান্ত ।
এ পথে পরিবহন ও নৌপথ চালু করতে আবার পদ্মাসেতু টপকিয়ে যেতে হবে এতে আরো বড় সমস্যা হলো পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজে না না সমস্যায় পড়তে হতে পারে।
শরীয়তপুর ও শিমুলিয়া নৌপথে ব্যবহারে রয়েছে অনেক ঝুঁকি ,যেমন নৌ রুটে রয়েছে বেশকটি বিদ্যুৎ লাইনের টাউয়ার, নদীর তীব্র স্রোত যা প্রতি মুহুর্ত শরীয়তপুর ও শিমুলিয়া নৌপথে দু প্রান্তরে রয়েছে ভাঙনের অনেক ঝুঁকি, শিমুলিয়া- শরীয়তপুর নৌপথ ব্যবহারে অতিক্রম করতে হবে দুই প্রান্তে পদ্মা সেতু ।
এতে করে সেতুর অসম্পূর্ণ কাজে হতে পারে বড় ধরনের বাধা , প্রতি নিয়ত চলাচল করে হাজার হাজার পরিবহন।এতে বিভিন্ন শ্রেনীর মানুষের আনাগোনা থাকে ঘাটগুলোতে,এতেও হতে পারে আরো বড় ধরনের সমস্যা।
প্রতি নিয়ত দেখা যায় পদ্মাসেতু প্রকল্পের বিভিন্ন স্থানে অজ্ঞাত নামা লাশ, আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ধরা পড়ছে বিদেশী নাগরিক ।
শুধু তাই নয় মাত্র কয়েক মাস আগে কাঁঠাল বাড়ী ঘাট স্থানান্তর করা হয়েছে ।এতে ব্যয় হয়েছে কয়েক কোটি টাকা ,বাংলাবাজার (ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী) ঘাট এলাকায় পদ্মা নদীর ভাঙ্গন রোধে দেওয়া হয়েছে বেরিবাধ, এতে করে বাংলাবাজার ( ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী) ঘাটি সুরক্ষিত আছে।
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের, পরিবহন চালক ও যাত্রীরা বলেন ,গণপরিবহন- যানবাহন চলাচলে উপযোক্ত ঘাট বাংলা বাজার (ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী)- মাওয়া ঘাট এ নৌপথটি অতি দ্রুত চালু করে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের যানবাহন পারাপার স্বাভাবিক করে দেওয়ার জোর দাবি জানাই।