ঢাকা (রাত ৩:৩৪) বুধবার, ২৭শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

আওয়ামী ওলামা লীগসহ সমমনা ১৩ দলের জাতীয় প্রেসক্লবের সামনে মানববন্ধন

অন্যান্য ২১০৩০ বার পঠিত

আলহাজ্ব কাজী মাওলানা মো: আবুল হাসান শেখ শরীয়তপুরী আলহাজ্ব কাজী মাওলানা মো: আবুল হাসান শেখ শরীয়তপুরী Clock সোমবার দুপুর ০১:৩৮, ১২ অক্টোবর, ২০২০

সর্বোচ্চ বাজেটে ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন, এ দিবস এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ অস্বীকারকারীদের রাষ্ট্রদ্রোহী আইনে বিচার, করোনার দ্বিতীয় ওয়েভ অস্বীকার,ভারতীয় পঁচা গোশতের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়াসহ সাম্প্রতিককালে ধর্ষণের মচ্ছবের পেছনে ভারতীয় চলচ্চিত্রকে দায়ী করে ওলামা লীগের সংবাদ সম্মেলন।

আজ (১২ অক্টোবর)  ১২ দফা দাবী জানিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগসহ সমমনা ১৩ দল বাংলাদেশ জাতীয় প্রেসক্লবের সামনে মানববন্ধন করেছে।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম। এদেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান। কিন্তু মুসলমান জানেনা তাদের নবী-রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জীবনী মুবারক। মুসলমান হিসেবে নবী করীম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত মুবারক আজ মুসলমানদের মাঝে নেই। এর কারণ হচ্ছে বর্তমানে যথাযথভাবে পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা হচ্ছেনা। অথচ স্বাধীনতার পর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু নিজ উদ্যোগে পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করেছিলেন।

কিন্তু ৭৫ এর পরে মওদুদী ইসলামীদের কারণে দেশে ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন বন্ধ হয়ে যায়। এরপরবর্তীতে জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার এসে পূনরায় পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রবর্তন করেন।  কিন্তু এখনও মওদুদী, ওহাবী, খারেজীরা পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, পবিত্র মীলাদ শরীফ ইত্যাদি প্রচার-প্রসারের পরিবর্তে সন্ত্রাসীবাদ, মৌলবাদ, মওদুদীবাদ, ওহাবী-খারেজী মতবাদ ইত্যাদি প্রচার করে যাচ্ছে।
এদেরকে অবিলম্বে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলায় অভিযুক্ত করে বিচার করতে হবে। এবং সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় বাজেট বরাদ্দ করে সারা দেশব্যাপী পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করতে হবে। তাতে করে দেশের গনগণের মাঝে ছহীহ ইসলামী আদর্শের উজ্জীবিম হবে। এবং জনগণ মাদক-সন্ত্রাস, ভেজাল, দুর্নীতি, ধর্ষণ তথা অপরাধ প্রবণতা থেকে মুক্ত হবে।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার টন ইলিশ পাঠানো হলেও ভারত বাংলাদেশে পেয়াজ রফতানী বন্ধ করে উল্টো ভারতীয় পচা গোশত পাঠিয়ে এদেশের পোল্ট্রি শিল্প ধ্বংস ও জনস্বাস্থ্য হুমকীর মুখোমুখি করছে।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, এদেশে এতোদিন যাবত কোন ধর্ষণ প্রবণতা ছিলনা। এখন এটা মহামারীরূপে ব্যাপকতা ছড়াচ্ছে। এর পেছনে মূল কারণ হলো স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে ভারতীয় চলচ্চিত্রের প্রচার প্রসার। কাজেই এদেশে ধর্ষণ প্রবণতা রুখতে হলে ভারতীয় চলচ্চিত্র, পর্নোগ্রাফি ইত্যাদি অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।

সমাবেশে বক্তরা বলেন, আন্তর্জাতিক ষড়ন্ত্রী ও কুচক্রীমহল দেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে বন্ধ এবং দেশের অবস্থা পুনরায় নাজুক করার জন্য জনগণকে সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তোলার জন্য আসন্ন শীতকালে দ্বিতীয় দফা করোনার কথা প্রচার করছে। অথচ জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বলেন, বাংলাদেশে করোনার ‘দ্বিতীয় ঢেউ’ বলতে কিছু আসেনি। আর করোনার প্রথ ও দ্বিতীয় ঢেউ বলতে বৈজ্ঞানিক কোনো ভিত্তি নেই। অন্য কোনো দেশেও ঢেউ বলতে কিছু নেই। ভাইরাল এপিডিমিক ডিজিসের ক্ষেত্রে প্রথম ওয়েভ কিংবা দ্বিতীয় এ্যাটাক বলতে যৌক্তিক ব্যাখ্যা নেই। আসলে করোনার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ওয়েভ নেই।

দেশের মোট জনগোষ্ঠীর ৫ শতাংশ অ্যাজমা ও ৬ শতাংশ দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসতন্ত্রের রোগ বা সিওপিডিতে আক্রান্ত। শীতের সময় সাধারণত তাদের এ সংক্রান্ত জটিলতা তুলনামূলক বেড়ে যায়। তাপমাত্রার সঙ্গে সরাসরি করোনা সংক্রমণের হ্রাস-বৃদ্ধির বিষয়টি এখনও প্রমাণিত না হলেও শীতের সময় অ্যাজমা, দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসতন্ত্র ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্তদের জন্য ঝুঁকি অনেক বেশি। কারণ এই সময় এসব রোগীর অবস্থা নাজুক থাকে। কিন্তু এটাকেই দ্বিতীয় করোনা বলে প্রচার করে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। কাজেই সরকারী ও বেসরকারী এ ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে হবে।

সমাবেশে বক্তারা নিম্নোক্ত দাবীসমূহ তুলে ধরেন-

১. নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে মানহানীকর বক্তব্য, লেখা, প্রকাশনা, টিভি প্রোগ্রাম, রেডিও প্রোগ্রাম, ইন্টারনেটে স্ট্যাটাসসহ যে কোন বিষয় প্রচার, প্রকাশ ও প্রদানকারীর শাস্তি মৃত্যুদ- দিতে হবে। বাল্যবিবাহ নিরোধ নামক কুফরী আইন প্রত্যাহার করে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি মানহানীকর সকল বিষয় নিষিদ্ধ করে এবং দোষী ব্যক্তিদের শাস্তি কার্যকরে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

২. সাইয়্যিদু সাইয়্যিদুল আ’দাদ শরীফ সাইয়্যিদুল আ’ইয়অদ শরীফ তথা ১২ই রবিউল আউয়াল শরীফ সারাদেশে ব্যাপকভাবে পালনে সরকারীভাবে- ক) সর্বোচ্চ বাজেট বরাদ্দ, খ) রাষ্ট্রীয়ভাবে উদযাপনে সব মন্ত্রণালয়ে নির্দেশনা জারী, গ) এই মাসে মুসলিম কর্মচারীদের বোনাস প্রদান, ঘ) মাসব্যাপী সরকারী ছুটি প্রদান, ঙ) সরকারী সকল স্থাপনা মনোরম সাজে সজ্জিত করণ, চ) সকল প্রতিষ্ঠানে বিশেষ মীলাদ শরীফ মাহফিল ও তাবারুকের আয়োজন, ছ) গরীব, দুঃখীদের নতুন পোশাক, ওষুধ বিতরণ, নগদ অর্থ, চাল বরাদ্দ ও বিশেষ খাবার সরবরাহ, জ) সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রতিযোগীতার আয়োজন এবং ঝ) সরকারীভাবে উৎপাদিত সকল পণ্যে ছাড় দিতে হবে।

৩. রাষ্ট্রীয়ভাবে বছরব্যাপী ইসলামী ও সামাজিক অনুষ্ঠানসূচী ঘোষণা করা। যেমন, ওয়াজ মাহফিল, দ্বীনি তা’লীম উনার ব্যবস্থা, বই প্রদর্শনী, সামরিক প্রদর্শনী, সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা, পতাকা উত্তোলন, অস্বচ্ছল ও বেকারদের চাকুরীর ব্যবস্থা দেয়া, গৃহহীনদের গৃহ দেয়ার ঘোষণা দিতে হবে।

৪. সব শ্রেণীর পাঠ্যপুস্তকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সুমহান জীবনী মুবারক বাধ্যতামূলক করতে হবে।

৫. সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ তথা পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার দিনে প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি কর্তৃক সর্বস্তরের জনগণের সাথে এবং এমপি মন্ত্রী কর্তৃক নিজ এলাকাবাসীর শুভেচ্ছা বিনিময়ের উদ্যোগ নিতে হবে।

৬. আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবসের মতো ১২ই রবিউল আউয়াল শরীফ দিবসকে বিশ্বছুটির ঘোষণার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। আন্তর্জাতিক সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ আন্তর্জাতিক উদযাপন কমিটিকে সর্বোচ্চ সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা করতে হবে।

৭. সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ তথা ১২ই রবিউল আউয়াল শরীফ উনার সম্মানে সর্বপ্রকার অশ্লীল ও অশালীন কাজ বন্ধ করতে হবে। দেশে মোবাইল ও ইন্টারনেটে পর্নো এবং ভারতীয় টিভি সিরিয়াল এবং সুন্দরী প্রতিযোগীতা বন্ধে শক্ত পদক্ষেপ নিতে হবে।

৮. পবিত্র সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ, পবিত্র শবে বরাত, পবিত্র মীলাদ শরীফ ও ক্বিয়াম শরীফ এবং মাজার শরীফ জিয়ারত উনাদের বিরোধীতাকারীদের রাষ্ট্রদ্রোহী আইনে গ্রেফতার করতে হবে। এরা সরকারের কখনো হিতাকাঙ্খী হতে পারেনা। এরা কখনো নৌকায় ভোট দিবেনা। তাদের ভোটও আওয়ামী লীগের প্রয়োজন নেই। এরা সুযোগ সন্ধানী, জাতীয় বেঈমান।

৯. দেশের অর্থনীতিকে আরো ধ্বংস করার জন্য, উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে আরো নিম্নগামী করার জন্য আসন্ন শীতকালে কারোনার দ্বিতীয় ওয়েভের নামে আবারো লকডাউনের মতো আত্মঘাতী পদক্ষেপের আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র চলছে। এ ষড়যন্ত্র রুখতে সরকারী ও বেসরকারী সম্মিলিতভাবে সক্রিয় ব্যবস্থা নিতে হবে।

১০. ভারত মুখে বন্ধুত্বের কথা বলে এদেশ থেকে হাজার হাজার টন ইলিশ নিচ্ছে। ট্রানজিট, ট্রান্সশিপমেন্টসহ অসংখ্য সুবিধা দিচ্ছে। বিনিময়ে পেঁয়াজ বন্ধ করছে। আর গরুর, মহিষের পঁচা গোশত এবং অন্যান্য নিম্নমানের দ্রব্যাদি পাঠিয়ে এদেশের বাজার অর্থনীতি ধ্বংস করছে। বাণিজ্য বৈষম্য দিন দিন পাহাড়সম হচ্ছে। তিস্তা চুক্তি করছেনা, গঙ্গা চুক্তির সম্পূর্ণ বরখিলাপ করছে। ভারতের এসব আগ্রামী ও বাংলাদেশ বিধ্বংসী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে জোর কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে।

১১. সারাদেশে নৃশংস ও জঘন্য ন্যাক্কারজনকভাবে চলছে শিশু থেকে বয়স্কদের সম্ভ্রম লুণ্ঠন। মূলত এসবের পেছনে দায়ী ভারতীয় চলচ্চিত্র, ওয়েব সিরিজ, পর্ণোগ্রাফিসহ দেশীয় সিনেমা ইত্যাদি। কাজেই দেশীয় সিনেমার জন্য হাজার কোটি টাকা অনুদান বন্ধসহ ভারতীয় চলচ্চিত্র এবং সব অশ্লীলতা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।

১২. ঢাকা, চট্টগ্রামসহ যানযটপ্রবণ শহরগুলো থেকে পার্শ্ববর্তী জেলাসমূহে সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপন করে কর্মজীবী মানুষের পরিবার স্থানান্তরে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মাধ্যমে কখনো যানজট নিরসন হবে না। বরং ঢাকার পরিবর্তে জেলা পর্যায়ে অফিস-আদালত, গার্মেন্টস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, বিভিন্ন কর্মক্ষেত্র বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে।

সমাবেশ ও মানববন্ধনে সমন্বয় করেন, বাংলাদেশ আওয়ামী দগমওলামা লীগের সভাপতি- পীরজাদা, বর্ষীয়ান বিপ্লবী জননেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্জ মাওলানা মুহম্মদ আখতার হুসাইন বুখারী, (পীর সাহেব, টাঙ্গাইল)। বক্তব্য রাখেন- সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্জ কাজী মাওলানা মুহম্মদ আবুল হাসান শেখ শরীয়তপুরী, সম্মিলিত ইসলামী গবেষণা পরিষদের সভাপতি- আলহাজ্জ হাফেজ মাওলানা মুহম্মদ আব্দুস সাত্তার, মাওলানা মুহম্মদ শওকত আলী শেখ ছিলিমপুরী, দপ্তর সম্পাদক- বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ, লায়ন আলহাজ্জ মাওলানা মুহম্মদ আবু বকর সিদ্দিক, সহ সভাপতি- মাওলানা মুহম্মদ শোয়েব আহমেদ গোপালগঞ্জী, সাংগঠনিক সম্পাদক- হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল জলিল, মাওলানা মুহম্মদ আব্দুস সবুর মিয়া সহ-দপ্তর সম্মাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ, রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ। আলহাজ্জ মাওলানা মুহম্মদ মুজিবুর রহমান আল মাদানী, হাফেজ ক্বারী মুহম্মদ শাহ আলম ফরাজী, হাফেজ মুহম্মদ আব্দুল বারী, কারী মাওলানা মুহম্মদ আসাদুজ্জামান আল কাদেরী, আলহাজ মুহম্মদ খোরশেদ আলম রেজভী, কাজী অধ্যাপক মাওলানা মুহম্মদ নোমান চৌধুরী, হাফেজ মাওলানা মুহম্মদ আল আমীন, আলহাজ্জ মাওলানা মুহম্মদ রফিকুল ইসলাম সিদ্দীকি আল কুরাইশি, হাফেজ মাওলানা মুহম্মদ আব্দুস সোবাহান, মাওলানা মুহম্মদ ওমর ফারুক গোপালগঞ্জী, মাওলানা মুহম্মদ আব্দুর রব, সা:সম্পাদক শ্রীনগর উপজেলা ওলামা লীগ, মাওলানা মুহম্মদ মাহবুব আলম, কাজী মাওলানা মুহম্মদুল্লাহ, মাওলানা মুহম্মদ মোকাম্মেল হুসাইন চৌধুরী প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সম্মিলিত ইসলামী গবেষণা পরিষদ চেয়ারম্যান- আলহাজ্জ হাফেজ মাওলানা মুহম্মদ আব্দুস সাত্তার। মিছিল শেষে শহীদ বঙ্গবন্ধু রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার রূহের মাগফিরাত কামনা করে ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হায়াতে তৈয়বার জন্য দোয়া মোনাজাত করেন- আলহাজ্জ কাজী মাওলানা মুহম্মদ আবুল হাসান শেখ শরীয়তপুরী।




শেয়ার করুন

GloboTroop Icon
পাঠকের মতামত

মেঘনা নিউজ-এ যোগ দিন

Meghna Roktoseba




এক ক্লিকে জেনে নিন বিভাগীয় খবর



© মেঘনা নিউজ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed by ShafTech-IT