আমার ‘মা’ সকল অসহায় মানুষের ‘মা’ বললেন,মেজর(অব.) মোহাম্মদ আলী
এইচএম দিদার,দাউদকান্দি,কুমিল্লা বুধবার রাত ০১:৪২, ১৯ জানুয়ারী, ২০২২
‘মা’ শব্দটি ছোট হলেও এর গভীরতা প্রশান্ত মহাসাগরের চেয়েও গভীর। এর মতো প্রশান্তির স্থান আর কোথায় নেই। মায়ের কোল আর বক্ষে যেনো স্বর্গের আবেশ পাওয়া যায়।
হৃদয়জুড়ে যখন বিষন্নতা নামে তখন মায়ের মমতার স্পর্শে হিমালয়ের মতো শান্তি নেমে আসে বুকে।
এই মমতার অপার মহিমাময় বৈশিষ্ট্য সন্তানের জন্য আমাদের সকল আপনা আপনা মায়ের মাঝেই বিদ্যমান।
তবে মুধুময় এই ‘মা’ডাকে যে শান্তির বারিধারা নেমে আসে সেই শান্তির দ্যুতি ছড়াতে, সমাজে আলো দিতে রুগ্ন সমাজকে আলোকিত করতে কিছু মায়েরা জনগণের জন্য কিছু করতে চার দেয়ালের বৈরীতা ভেঙে নেমে আসেন জনপদে।
বলছি, তেমনি একজন ‘মা’ এর কথা। দাউদকান্দি-মেঘনার রাজনীতিতে তিনি একটি সুপরিচিত নাম। একটি প্রোজ্জ্বলিত নক্ষত্র।
কোমলতা, উদারতা আর সরলতায় গড়া তার হৃদয়।
তিনি দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ এর চেয়ারম্যান মেজর(অব.) মোহাম্মদ আলী’র রত্মাগর্বা-মা মাহমুদা ভূঁইয়া।
সম্প্রতি উপজেলা পরিষদ এই মানবিক চেয়ারম্যান এর প্রতিশ্রুতি মোতাবেক উপজেলার ১ নং সদর উত্তর ইউনিয়ন এর ভাজরা গ্রামের অনিতা নামের এক শিক্ষিত প্রতিবন্ধী তরুণী-কে চাকরি দিয়ে ইতিবাচক সমালোচনায় আসেন।
তার এই মহানুভবতা দেখে তার কর্মী সমর্থকরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভূয়সী প্রশংসা করে স্ট্যটাস দিতে দেখা গেছে।
স্ট্যাটাস দিয়েছেন তার সহদর যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী আইটি বিশেষজ্ঞ জুলফিকার আলীও।
কথা হয় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মেজর(অব.) মোহাম্মদ আলী’র সাথে তিনি জানান,”আমার ‘মা’ শুধু আমার ‘মা’ নয়,আমার ‘মা’ মেঘনা-দাউদকান্দির অসহায় মানুষেরও ‘মা’।
তিনি(আমার মা) এই দুই উপজেলাবাসির সার্বিক কল্যাণে সর্বদা সোচ্চার। তার কাছে কেউ কোনো আবদার নিয়ে গেলে আমি কাউকে খালি হাতে ফিরাতে দেখিনি।
তিনি আরও বলেন, এই দুই উপজেলার আ.লীগকে সুসংগঠিত, শৃঙ্খলাবদ্ধ, গতিশীল ও শক্তিশালী করার পেছনে আমার ‘মা’ এর অবদান ও ভূমিকা ছিলো অনস্বীকার্য।
তাই আমি বলতে চাই,অনাথ ও অসহায় মানুষের কোনো ভয় নেই,আপনারা মনে করবেন আমার মা হলো আপনাদের মা।
আপনারা আমার পরিবার,যে কোনো সমস্যায় আমি ও আমার পরিবার সর্বদা আপনাদের পাশে আছি-ইনশাল্লাহ।