ঢাকা (দুপুর ১:৩০) বৃহস্পতিবার, ১৪ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
শিরোনাম
Meghna News গৌরীপুরে কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের ৭৬তম জন্মোৎসব পালিত Meghna News সিলেট টিটিসি থেকে ২২ বছর পর বদলী : মালিক হলেন লাল লাখ টাকার! Meghna News গৌরীপুরে হুমায়ূন আহমেদের নামে ক্যান্সার হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার দাবী ভক্তদের Meghna News সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের সম্পদের অনুসন্ধানে নেমেছে দুদক Meghna News চাঁপাইনবাবগঞ্জে বালু বোঝাই ট্রাক্টরের ধাক্কায় শিশু নিহত, চালক আটক Meghna News ভোলার চরফ্যাশনে মোটরসাইকেল-নসিমন সংঘর্ষে দুই বন্ধু নিহত Meghna News যুবলীগ নেতার নেতৃত্বে ভাই-ভাতিজাকে কুপিয়ে যখম Meghna News চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ৮ কোটি টাকার ভারতীয় অলংকারসহ আটক-১ Meghna News দক্ষিণ সুরমা আলমপুর ফায়ার সার্ভিসের বাসায় বাসায় অগ্নি-নির্বাপনী-মহড়া Meghna News সিলেটের গোলাপগঞ্জ লক্ষণাবন্দ ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

নবীজীর ম‌ানহানি ব‌ন্ধের লক্ষ্যে পৃথক শরিয়া আইন জারির দাবি

মুহম্মদ আরিফুর রহমান মুহম্মদ আরিফুর রহমান Clock রবিবার দুপুর ০৩:৫৬, ২৯ নভেম্বর, ২০২০

প্রাণাধিক প্রিয় রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুরারক শানে মানহানী সম্পর্কিত বিষয় বৃদ্ধি পাওয়ার প্রেক্ষিতে দেশে শরঈ আইন জারী করা এবং ফ্রান্সসহ বিশ্বের যে কোন দেশে মানহানীর ক্ষেত্রে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের করণীয়ঃ-

সাংবিধানিক রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম এবং উনার প্রধান হিসেবে প্রাণপ্রিয় রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে মানহানীর বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট ও কার্যকরী শরঈ আইন জারী করা, যার সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধানসহ এ বিষয়ে দ্রুত বিচারের জন্য পৃথক ট্রাইবুনাল ও শক্তিশালী মনিটরিং সেল গঠন করার পাশাপাশি পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে ফ্রান্সের মত মানহানীকর ঘটনা ঘটলে, রাষ্ট্রীয়ভাবে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো এবং জনগণের আবেগ-অনুভূতি ও দাবী-দাওয়ার বিষয়গুলো যথাস্থানে বা অভিযুক্ত রাষ্ট্রে পৌছে দেয়া এবং এমন অপকর্মের পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে ফ্রান্সসহ বিশ্বের সকল দেশকে চারটি নীতি গ্রহণে বাধ্য করার আহবান জানিয়েছে যুব আনজুমানে আল বাইয়্যিনাত, বাংলাদেশ।

বক্তারা বলেন, সরকারের উচিত এই নীতিগুলো আন্তর্জাতিক অঙ্গন তথা জাতিসংঘ বা ইউরোপীয় ইউনিয়নে প্রস্তাব উত্থাপন করা।
প্রয়োজনে ওআইসি’র মত ইসলামী জোটগুলোকে সাথে নিয়ে দাবীগুলো উত্থাপন করা-
১. পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করার পূর্ণ স্বাধীনতা থাকতে হবে।
২. পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুভূতিকে সম্মান করতে হবে।
৩. পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুভূতিতে আঘাত করাকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে জারী করতে হবে।
৪. পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অনুভূতিকে আঘাত করার এই জঘণ্য অপরাধকে আইন করে বন্ধ করতে হবে।

আজ জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে, “দেশে বিদেশে রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার মূল- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মানহানীর কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে রাষ্ট্র ও জনগণের করণীয়” শীর্ষক সেমিনার ও সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা এসব কথা বলেন। যুব আনজুমানের সভাপতি মুহম্মদ আরিফুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট মেজবাহ উদ্দিন সুমনের উপস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন, যুব আনজুমানের সাংগঠনিক সম্পাদক মুহম্মদ আমিনুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক সাইয়্যিদ মুহম্মদ নূরুদ্দীন পলাশ, অর্থ সম্পাদক মুহম্মদ আবু বকর সিদ্দীক হাসান, দফতর সম্পাদক মুহম্মদ জিয়াউল হক, মুহম্মদ আবীর, মুহম্মদ সামদানীসহ আরো অনেকে।

সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, সম্প্রতি আমাদের দেশে প্রাণাধিক প্রিয় নবী, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুরারক শানে মানহানীকর অপতৎপরতা আশঙ্কাজনক পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা সূত্রে জানা যায়, কেবল গত ১ মাসে পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও প্রাণপ্রিয় নবী, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নিয়ে কটূক্তি করার অপরাধে বরিশালে ১জন, নোয়াখালীতে ২জন, ফেনীতে ১জন, জগন্নাথে ১জনসহ মোট ১৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে সাময়িক বহিষ্কার হয়েছে। গত ১ মাসের ক্রমবর্ধমান হারে বৃদ্ধি পাওয়া সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুরারক শানে মানহানীকর খবরগুলোই বলে দেয়, দেশে বিদ্যমান আইন এ ধরণের অপকর্ম রুখতে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ।

বক্তারা বলেন, সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশের রাষ্ট্রদ্বীন হচ্ছে, পবিত্র ইসলাম এবং রাষ্ট্রদ্বীন উনার প্রধান হচ্ছেন, প্রাণপ্রিয় রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। সে হিসেবে রাষ্ট্রদ্বীন উনার সম্মান সুরক্ষা এবং রাষ্ট্রদ্বীনের যিনি প্রধান উনার সম্মান সুরক্ষা রাষ্ট্রের সাংবিধানিক দায়িত্ব। কিন্তু এ সম্মান সুরক্ষার জন্য রাষ্ট্রে পৃথক ও সুনির্দ্দিষ্ট কোন আইন নাই। সাধারণভাবে পেনাল কোডের ২৯৫, ২৯৫ (ক) এবং ২৯৮ ধারা, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন’ এর ২৮ ধারায় সাধারণভাবে সকল ধর্মের জন্য ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের বিরুদ্ধে বলা আছে। কিন্তু এ আইনগুলো খুবই যৎসামান্য, অপর্যাপ্ত ও অনির্দিষ্ট। এমনকি আইনে দৃষ্টান্তমূলক কোন শাস্তিও নেই। যা দিয়ে সাংবিধানিক রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম ও উনার প্রধান প্রাণপ্রিয় নবী, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সম্মান সুরক্ষা কখন নিশ্চিত হয় না। যার ফলাফল হচ্ছে উনাদের মুরারক শানে কটূক্তি ও মানহানী তো থামছেই না বরং দিনে দিনে বেড়েই চলেছে।

বক্তারা বলেন, ধর্মপ্রাণ জনগণের কাছে রাষ্ট্রের চাওয়া হচ্ছে, প্রাণপ্রিয় নবী, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুরারক শানে মানহানী রুখতে রাষ্ট্রই যেন দৃষ্টান্তমূলক কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করা।  কিন্তু দেখা যাচ্ছে, রাষ্ট্র জনগণের সেই আকাঙ্খা পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় একই অপরাধের বার বার পুনরাবৃত্তি ঘটেই চলেছে এবং তারই প্রতিক্রিয়ায় জনগণ নিজেই মাঠে নেমে তার চাওয়া-পাওয়া পূরণের চেষ্টা করছে। আর তখনই আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ও জনগণের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। ঝরে যাচ্ছে অনেকগুলো তাজা প্রাণ। এ বিষয়ে কোন সুনির্দিষ্ট আইন না থাকায় রাষ্ট্র সেখানে চরমভাবে ব্যর্থ হচ্ছে। সেই ব্যর্থতায় ২০১৩ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত আন্তর্জাতিক মিডিয়ার তথ্যানুযায়ী শাপলা চত্বরের ঘটনাসহ বিভিন্ন জেলায় কমপক্ষে ৩৬ জন নিহত এবং শত শত লোক আহত হয়েছে।

বক্তারা বলেন, আইন ও বিচারহীনতায় ক্ষুব্ধ মানুষ আইন নিজের হাতে তুলে নিলেই সুযোগ পায় বিদেশী সাম্রাজ্যবাদীরা।  ‘সন্ত্রাসী তকমা’ দিয়ে রাষ্ট্রের উপর অযাচিত হস্তক্ষেপের সুযোগ নিতে চায়। কিন্তু যখন রাষ্ট্র নিজেই সু-নির্দিষ্ট ‍ও পর্যাপ্ত আইনের ভিত্তিতে অপরাধী তথা সাংবিধানিক রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম ও প্রাণপ্রিয় নবী, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কটুক্তিকারীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করবে তখন সাম্রাজ্যবাদী রাষ্ট্রগুলো কখনই এ সুযোগ নিতে পারবে না।

বক্তারা বলেন, শুধু বাংলাদেশেই নয় ফ্রান্স, ডেনমার্ক-নেদারল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশ দ্বীন ইসলাম এবং উনার মূল সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে ব্যঙ্গচিত্র অংকন ও মানহানীকর ঘটনা ঘটিয়ে যাচ্ছে। এ রাষ্ট্রগুলো বাক-স্বাধীনতার নামে বাক-আক্রমণকে বৈধ করতে চায়। লক্ষণীয়, ফ্রান্সসহ ১৬টি দেশে বাক-স্বাধীনতা হলোকাস্টের বিরুদ্ধে গেলে, তারা আইনত শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য করে। কিন্তু তাদের কথিত বাক-স্বাধীনতা যখন ধর্মীয় অনুভূতির বিরুদ্ধে যায়, তখন সেটাকে আইনত শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য করে না।

বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ হচ্ছেন মুসলমান, অর্থাৎ তারা দ্বীনের জন্য প্রাণ দিতেও কার্পণ্য করেন না। ফলে দেখা যায়, পৃথিবীর যেকোনো স্থানে প্রাণপ্রিয় নবী নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুরারক শানে ব্যঙ্গচিত্র অংকন বা কটূক্তি হলে বাংলাদেশের মুসলমানরা তীব্রভাবে মর্মাহত ও ক্ষুব্ধ হয় এবং অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করে, যেন এ ধরণের নিকৃষ্ট অপকর্মের পুনরাবৃত্তি না ঘটে। মূলতঃ একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সরকারের দায়িত্ব, জনগণের আকাঙ্খা এবং আবেগ অনুভূতির বিষয়টি যথা স্থানে পৌছে দেয়া। যেমন- “ফ্রান্সের ব্যঙ্গচিত্র অংকনের ঘটনায় বাংলাদেশের কোটি কোটি জনগণ মর্মাহত ও বিক্ষুব্ধ হয়েছে এবং অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেছে”এই বার্তাটি ফ্রান্স সরকারের কাছে পৌছে দেয়া।

বক্তারা বলেন, কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের কর্মকাণ্ডে জনগণের সেই আশা-আকাঙ্খা বা চাওয়া-পাওয়ার প্রতিফলন দেখা যায়নি। এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের এ নিরব ভূমিকা বাস্তবিকভাবে দেশের জনগণকে চরমভাব, ক্ষুব্ধ ও হতাশ করেছে, এমনকি ‘রাষ্ট্রীয় কাজ’নিজ হাতে তুলে নিতে উব্ধুদ্ধ করেছে। যার দরুণ আমাদের দেশের জনগণ বিশাল মিছিল নিয়ে নিজেরাই ফ্রান্সের দূতাবাস ঘেরাও করতে গেছে। অথচ এ ধরনের বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে জন্ম হতে পারতো বড় ধরণের অনাকাঙ্খিত ঘটনা। বিঘ্ন ঘটতে পারতো নিরাপত্তা ব্যবস্থার। তখন সে সুযোগে সাম্রাজ্যবাদী রাষ্ট্রগুলো বাংলাদেশকে সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের তকমা লাগিয়ে চাপের মধ্যে ফেলতে পারতো। নিরাপত্তা বিশেষভাবে বিঘ্নিত হলে সরকারের পতনের ঘটনা ঘটাও অস্বাভাবিক কিছু ছিলো না।

বক্তারা বলেন, ফ্রান্সের অপকর্মের প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে সিঙ্গাপুরে প্রবাসীদের মধ্যে এমন ঘটেছে, যার দরুণ চরম বিপদে পড়ে গেছে আমাদের প্রবাসী নাগরিকরা। অনেক প্রবাসী নিরাপরাধ হওয়া সত্ত্বেও তাদের দেশে পাঠিয়ে দেয়ার খবর শোনা যাচ্ছে। বলাবাহুল্য যে, প্রবাসীরা হচ্ছেন রেমিটেন্স যোদ্ধা, যেই রেমিটেন্স আমাদের অর্থনীতির দ্বিতীয় প্রধান উৎস। পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় নিরব থেকে আমাদের রেমিটেন্স যোদ্ধাদের আবেগ অনুভূতিকেও অগ্রাহ্য করেছে, যার ফলশ্রুতিতে হুমকির মুখে পড়েছে আমাদের কোটি জনসংখ্যার প্রবাসী কমিউনিটি তথা অর্থনীতির অন্যতম প্রধান খুটি।

অথচ পররাষ্ট্রমন্ত্রনালয় যদি জনগণের দাবীগুলো রাষ্ট্রীয় বিধি মেনে ফ্রান্সের কাছে পৌছাতো, তবে প্রবাসীদেরও এরকম উত্তেজিত হয়ে আবেগী হওয়ার প্রয়োজন পড়তো না।




শেয়ার করুন

GloboTroop Icon
পাঠকের মতামত

মেঘনা নিউজ-এ যোগ দিন

Meghna Roktoseba




এক ক্লিকে জেনে নিন বিভাগীয় খবর



© মেঘনা নিউজ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed by ShafTech-IT