শুক্রবার , ২৪শে মার্চ, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ

মোট আক্রান্ত

২০,৩৭,৭১৬

সুস্থ

১৯,৯৮,১৪৫

মৃত্যু

২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ | ন্যাশনাল কল সেন্টার ৩৩৩ | স্বাস্থ্য বাতায়ন ১৬২৬৩ | আইইডিসিআর ১০৬৫৫ | বিশেষজ্ঞ হেলথ লাইন ০৯৬১১৬৭৭৭৭৭ | সূত্র - আইইডিসিআর

মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হবে দেশব্যাপী বুস্টার ডোজ ভ্যাকসিন ক্যাম্পেইন

<script>” title=”<script>


<script>

করোনার টিকার বুস্টার ডোজ দেওয়ার বিশেষ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) সারাদেশের ৭৫ লাখ মানুষকে টিকা দিতে চায় স্বাস্থ্য বিভাগ। এ লক্ষ্যে দেশব্যাপী একটি কোডিড-১৯ ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, দেশে করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি ও তুলনামূলক কম বুস্টার (তৃতীয়) ডোজ কাভারেজ বিবেচনা করে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সোমবার (১৮ জুলাই) বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে তিনি এ তথ্য জানান। এই ৭৫ লাখ টিকা বুস্টার (তৃতীয়) ও দ্বিতীয় ডোজ হিসেবে দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে বলেও জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

জাহিদ মালেক জানান, মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) সকাল ৯টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলবে বুস্টার ডোজ দিবসের ক্যাম্পেইন। সারাদেশে ১৬ হাজার ১৮১টি টিকাকেন্দ্রের (৬২৩টি স্থায়ী ও ১৫ হাজার ৫৫৮টি অস্থায়ী) ব্যবস্থা করা হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ক্যাম্পেইনে একযোগে ৩৩ হাজার ২৪৬ জন টিকাদানকর্মী ও ৪৯ হাজার ৮৬৯ জন স্বেচ্ছাসেবী কাজ করবেন। ক্যাম্পেইনে দ্বিতীয় ডোজ প্রাপ্তির চার মাস অতিবাহিত হয়েছে এরূপ ১৮ বছর ও তদূর্ধ্ব জনগোষ্ঠী বুস্টার (তৃতীয়) ডোজ ও প্রথম ডোজ প্রাপ্তির নির্দিষ্ট সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও যারা দ্বিতীয় ডোজ নেননি এরূপ ১৮ বছর ও তদূর্ধ্ব জনগোষ্ঠী দ্বিতীয় ডোজ নিতে পারবেন।

মন্ত্রী বলেন, সরকার দেশের দুর্গম অঞ্চলসমূহে বসবাসরত পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী, ভাসমান জনগোষ্ঠী, নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠী, পরিবহন ও কল-কারখানাসহ সব স্তরের শ্রমিক, গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী নারী, স্কুল-মাদ্রাসা-বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীসহ সব বিশেষ জনগোষ্ঠীকে কোভিড-১৯ টিকার আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছে।

তিনি বলেন, চলমান মহামারি নিয়ন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ সরকারের এই প্রয়াস বিশ্বব্যাপী সমাদৃত হয়েছে। আপনাদের অবগতির জন্য জানাচ্ছি, অচিরেই দেশের ৫-১১ বছর বয়সী শিশুদেরও কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনেশনের আওতায় আনা হবে। সরকার এ বিষয়ে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যেই প্রাথমিক পরিকল্পনা সম্পন্ন হয়েছে। বর্তমানে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করা হচ্ছে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, কোভিড-১৯ মহামারি নিয়ন্ত্রণকল্পে বাংলাদেশ সরকার ইতোমধ্যেই দেশের মোট জনসংখ্যার ৭৬ দশমিক ৫ শতাংশকে প্রথম ডোজ, ৭০ দশমিক ৩ শতাংশকে দ্বিতীয় এবং ১৭ দশমিক ৯ শতাংশকে বুস্টার (তৃতীয়) ডোজ প্রদান করেছে যা সারাবিশ্বে সমাদৃত হয়েছে।

ভ্যাকসিনের বৈশ্বিক অপ্রতুলতা সত্ত্বেও বাংলাদেশ সরকার দেশের আপামর জনসাধারণকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদানে বদ্ধপরিকর। আপনাদের সবার জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে, বর্তমানে দেশে পাঁচ প্রকারের (অ্যাস্ট্রাজেনেকা, ফাইজার, সিনোফার্ম, সিনোভ্যাক এবং জনসন ও জনসন) মোট ২ দশমিক ৭৮ কোটি ডোজ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন রয়েছে।

বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

GloboTroop Icon
পাঠকের মতামত

ই-মেইলে সর্বশেষ সংবাদ

বিনামূল্যে সর্বশেষ সংবাদ সরাসরি আপনার ই-মেইলে পেতে আজই সাবস্ক্রাইব করুন!

তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষায় আমরা সর্বোচ্চ সতর্ক।
আমাদের গোপনীয়তার নীতি




এক ক্লিকে জেনে নিন বিভাগীয় খবর




করোনা তথ্য
দেশে আক্রান্ত
২০,৩৭,৭১৬
২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
করোনা তথ্য
দেশে সুস্থ
১৯,৯৮,১৪৫
ফেব্রুয়ারি ২১, ২০২৩
করোনা তথ্য
দেশে মৃত্যু
ফেব্রুয়ারি ২১, ২০২৩
করোনা তথ্য
বিশ্বে মৃত্যু
৬৭,৯১,৭৮৬
ফেব্রুয়ারি ২১, ২০২৩
করোনা তথ্য
বিশ্বে আক্রান্ত
৬৭,৮৮,০১,৬১২
ফেব্রুয়ারি ২১, ২০২৩
©মেঘনা নিউজ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত