এদিকে বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে শিক্ষার্থীরা আগামী সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চে শিক্ষকদের উদ্দেশে ‘উন্মুক্ত বিতর্ক’ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের আহবান জানান। বিতর্কে শিক্ষকরা যদি পোষ্য কোটা নিয়ে যৌক্তিকতা দেখাতে পারেন তাহলে এই কোটা বহাল থাকবে, অন্যথায় এই কোটা বাতিল করতে হবে।
এ সময় তারা- ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ শেষ হয়নি যুদ্ধ’, ‘কোটা না মেধা, মেধা মেধা’, ‘জনে জনে খবর দে, পোষ্য কোটার কবর দে’, ‘পোষ্য কোটা নিপাত যাক, মেধাবীরা মুক্তি পাক’, ‘আপস না মৃত্যু, মৃত্যু মৃত্যু’, ‘মেধাবীদের কান্না আর না, আর না’, ‘সারা বাংলায় খবর দে, পোষ্য কোটার কবর দে’, ‘আপস না বিপ্লব, বিপ্লব বিপ্লব’, ‘মেধাবীদের একশন, ডাইরেক্ট অ্যাকশন’ প্রভৃতি স্লোগান দেন।
বিক্ষোভ সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাবির সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই করে দেশ স্বাধীন করার পরও আমাদের সঙ্গে বাবার কোটার ক্ষমতা দেখানো হচ্ছে। স্বাধীন বাংলাদেশে কোনো প্রকার বৈষম্যমূলক পোষ্য কোটা থাকবে না। হয় স্থিতিশীল বাংলাদেশ থাকবে নয়তো পোষ্য কোটা থাকবে। পোষ্য কোটা ও স্থিতিশীল বাংলাদেশ একসঙ্গে থাকতে পারে না। জুলাই বিপ্লবের মূল লক্ষ্য ছিল কোটার যৌক্তিক সংস্কার, আমরা শুধু মুক্তিযোদ্ধা কোটা নয়, সকল প্রকার কোটার অবসান চেয়েছি। তাই এখনো পোষ্য কোটা বহাল থাকায় জুলাই বিপ্লবের চূড়ান্ত লক্ষ্য এখনো অর্জিত হয়নি।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, সকল কোটা হারাম পোষ্য কোটা আমার তা হবে না। অন্য কোটা অবসান চান কিন্তু নিজেদের বেলায় কেনো নয়। পোষ্য কোটার কবর রচনা রাজশাহী থেকেই হবে। আপনারা যদি পোষ্য কোটা বহাল রাখতেই চান তবে আগামী পরশু সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে উন্মুক্ত বিতর্কের আহবান রইলো। সেখানে আপনারা পোষ্য কোটার যৌক্তিক কারণ দেখাবেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্স অ্যান্ড হিউম্যান রিসোর্স বিভাগের শিক্ষার্থী এবং ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক মেহেদি হাসান মারুফ বলেন, জুলাই বিপ্লবের লক্ষ্য ছিল কোনো প্রকার কোটা থাকবে না, কিন্তু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো পোষ্য কোটা বিদ্যমান আছে। যদি রক্ত দিতে হয় রক্ত দেব তাও পোষ্য কোটা মেনে নেব না। এই পোষ্য কোটার কবর রাজশাহীতেই রচিত হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আল শাহরিয়ার সুমন বলেন, ১৪ নভেম্বর আমরা অনশনে বসেছিলাম ভিসি স্যার আমাদের আশ্বাস দিয়েছিলেন তবে এখন পর্যন্ত কোনো সমাধান পাইনি। কোটা বাতিলের জন্য আমাদের ভাই জীবন দিয়েছে। কোটা প্রথা সংস্কার না হলে আমরা প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেব।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাবির সমন্বয়ক মেহেদী হাসান মুন্না বলেন, পোষ্য কোটা এক প্রকার জুলুম। এ জুলুম নিরসনে আমরা বরাবরই সোচ্চার। জুলাই অভ্যুথানে রক্তের ওপর দিয়ে আপনারা চেয়ারে বসেছেন। এখন তারাই স্ববিরোধী বক্তব্য দিচ্ছেন। এটাকে আপনারা সুবিধা বলছেন। শিক্ষার্থীদের ম্যান্ডেটের বাইরে দিয়ে কেউ চেয়ারে থাকতে পারবে না। পোষ্য কোটা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও রাবি শিক্ষার্থী গোলাম কিবরিয়া মোহাম্মদ মিশকাত চৌধুরী বলেন, কোটা ইস্যু বাংলাদেশে একটা মীমাংসিত ইস্যু। নতুন করে যারা কোটাকে পুনরায় প্রতিস্থাপন করতে চাচ্ছেন তাদের উৎখাত করা হবে। হাসিনা যে পথে পালিয়েছে তারাও সে পথে পালাতে বাধ্য হবে। যেখানে শিক্ষার্থীরা পর্যাপ্ত নাম্বার পেয়েও চান্স পায় না, পোষ্য কোটায় শিক্ষার্থীরা ফেইল করেও ভালো সাবজেক্টে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। পরে অমুক ভাইয়ের ছেলে তমুক ভাইয়ের মেয়ে নামে চাকরি পেয়ে যায়। এটা তেলে মাথায় তেল দেওয়ার মত একটা বিষয়। বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কারের যে কর্মসূচি আমরা হাতে নিয়েছি সেখানে কোনো প্রকার কোটা প্রথা থাকবে না। কোনো অমেধাবী অযোগ্যরা তাদের যোগ্যতা প্রমাণ না করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে পারবে না। এসময় বিক্ষোভ সমাবেশে তিন শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল।
]]>সোমবার (২৯ জুলাই) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থান নেয় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। পরে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে সড়ক অবরোধ করে তারা। এ ঘটনায় মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে কিছুটা ঘুরে বিকল্প পথে যাতায়াত করছে যাত্রীরা।
শিক্ষার্থীরা জানান, তারা একটি মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাস সংলগ্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে এরপর সেখানে বিক্ষোভ শুরু করেন। তাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত ধারাবাহিক চালিয়ে যাওয়ার কথা জানান।
এদিকে, শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলন ঘিরে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বিজিবি-পুলিশ। পুরো কর্মসূচি পর্যবেক্ষণ করছে প্রশাসন।
]]>সোমবার দিবাগত রাতে হঠাৎই ক্যাম্পাসের ১৭টি হল থেকে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখশ ও সোহরাওয়ার্দী হল এলাকায় জড়ো হন।
ছাত্রলীগসূত্রে জানা গেছে, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের সভাপতি ও শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মোর্শেদ হলে অবস্থান করছেন বলে খবর উঠে। নিজেদের অবস্থান জানান দিতে সেখানে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের অনুসারীরা দেশীয় অস্ত্রসহ মাদার বখশ হলের সামনে অবস্থান নেন।
এমন পরিস্থিতিতে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের সামনে অর্ধশতাধিক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সাউদ এবং জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রণব কুমার পাণ্ডে উপস্থিত থেকে এসব ঘটনা পর্যবেক্ষণ করেছেন বলে জানা গেছে।
]]>গত বৃহস্পতিবার রাতে ঘোষিত শহীদ শামসুজ্জোহা হল শাখার ছাত্রলীগের সভাপতি চিরন্তন চন্দ ও সাধারণ সম্পাদক মোমিন ইসলামের নেতৃত্বে গতকাল ২৬শে মার্চ দুপুরে এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. একরামুল ইসলাম।
জানা গেছে, মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭টি হলের আবাসিক শিক্ষার্থীদের জন্য একবেলা বিশেষ খাবারের বরাদ্দ করে কর্তৃপক্ষ। এজন্য প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে ৩০ টাকার বিনিময়ে টোকেন সংগ্রহ করতে হয়। শামসুজ্জোহা হলেও বেলা ১২টা থেকে খাবার পরিবেশন শুরু হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী আবাসিক শিক্ষার্থীরা জানান, তারা যখন খাবার নেয়ার জন্য বাইরে অপেক্ষা করছিলেন তখন হল ছাত্রলীগের সভাপতি চিরন্তন ও সাধারণ সম্পাদক মোমিনের নেতৃত্বে প্রায় ২০-২২ জন কর্মী জোরপূর্বক ১০০-১২০ প্যাকেট খাবার ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এতে হলটির অন্তত ১০০ শিক্ষার্থী খাবার থেকে বঞ্চিত হয়।
ভুক্তভোগী এক শিক্ষার্থী বলেন, আমি যখন টোকেন নিয়ে খাবার নেওয়ার জন্য দাঁড়িয়ে ছিলাম তখন এই ঘটনা ঘটে। তাদের এমন আচরণ দেখে প্রাধ্যক্ষের কাছে আমার টোকেনটি জমা দিয়ে খাবার না নিয়েই চলে আসি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ৩ দিন আগে বিশেষ খাবারের জন্য টোকেন কিনে নিয়েছিলাম। আজ দুপুর ১টার একটু আগে গিয়েও খাবার পাইনি। পরে প্রাধ্যক্ষ স্যার বাইরে থেকে খাবার নিয়ে এসে আমাদের দিয়েছেন।
অভিযোগের বিষয়ে ঘটনার পরপরই সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোমিন ইসলাম বলেন, হল প্রাধ্যক্ষের কাছে আমরা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ১০০ প্যাকেট খাবার দাবি করেছিলাম। সেই হিসেবে কর্মীরা সম্মিলিতভাবে গিয়ে কিছু খাবার নিয়ে আসে। এতে কিছুটা খাবারের সংকট হয়। এখানে খাবার ছিনতাইয়ের মতো কোনো ঘটনা ঘটেনি।
তবে এ বিষয়ে জানতে তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তার সাথে কোন রকম যোগাযোগ করা যায়নি।
অভিযোগের বিষয়ে হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি চিরন্তন চন্দ বলেন, হলের প্রাধ্যক্ষ ছাত্রলীগের সবার খাবার একসঙ্গে দেবে বলে আমরা সেখানে যাই। তবে আমি ডাইনিং এ খুব অল্প সময় থাকার পর চলে আসি। আমাদের আসার পর হলে অনেকে নাম ভাঙ্গিয়ে খাবার নিতে পারে। সে বিষয়ে বলতে পারছি না। আমরা অতিরিক্ত খাবারের প্যাকেট নিইনি।
এদিকে খাবার ছিনিয়ে নেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে রাবি ছাত্রলীগ সভাপতি গোলাম কিবরিয়া বলেন, আমি যতদূর জেনেছি, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা অতিরিক্ত কোনো খাবার নেয়নি। তবে কেউ যদি শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে এরকম ঘটনা ঘটায়, তবে উপযুক্ত প্রমাণ পাওয়া সাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তবে এ ঘটনায় হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. একরামুল ইসলাম সরাসরি ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের জড়িত থাকার কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, আমাদের আয়োজনে কোনো ঘাটতি ছিল না। তবে, খাবার বিতরণ শুরু করলে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এসে তাদের কর্মীদের জন্য ২০০ প্যাকেট খাবার দাবি করেন।
তারা যদি খাবার টোকেন নিয়ে থাকে, তবে তারা খাবার পাবে, আমার এমন বক্তব্যের পরেও তারা অতিরিক্ত খাবার দাবি করতে থাকে। একপর্যায়ে তাদের নেতৃত্বে প্রায় ২০-২২ জন শিক্ষার্থী এসে, আমাদের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও টোকেন ছাড়াই অনেকগুলো খাবারের প্যাকেট নিয়ে যায়, বলেন তিনি।
তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে এ বিষয়ে জানিয়েছি, তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন, জোহা হলে খাবার ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনাটি শুনে আমরা প্রক্টরিয়াল টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিদর্শন করে এসেছি। এই ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের সম্পর্কে হল প্রাধ্যক্ষ আমাদের কাছে রিপোর্ট দিলে প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।
]]>এই আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন আসারু’র সভাপতি সিলভেস্টার রুবেল মুর্মু।
আলোচনায় বক্তা হিসেবে ছিলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিবলাল হেম্বম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পল্লব মুর্মু, বাকৃবি থেকে বিপ্লব মার্ডী, চবি থেকে সয়ন মিন্ঞ্জ ও সুষান্না টুডু ও গুচ্ছ বিষয়ে হাবিপ্রবি থেকে তুষার মুর্মু।
আলোচনাটি পরিচালনা করেন জোয়ান্না টুডু, সহ সাধারণ সম্পাদক আসারু। এছাড়াও শুভাকাঙ্ক্ষীরা অংশগ্রহণ করে।
এই আলোচনায় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রত্যাশীরা অংশগ্রহণ করে ও মত বিনিময় করে। সভাপতি বলেন, আগামীতে এই রকম কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে; যেন আদিবাসী ছেলেমেয়েরা বিশ্ববিদ্যালয়মুখী হয়।
]]>বিশ্ববিদ্যালয়ের জুবেরি মাঠে অনুষ্ঠিত ফাইনাল ম্যাচে ইম্পেরিয়াল ২২তম ব্যাচ ৭ উইকেটে ওয়ারিয়র্স ২৩তম ব্যাচকে হারিয়ে জিতে নেয় ফাইন্যান্স প্রিমিয়ার লীগের শিরোপা।
টস জিতে ব্যাটিং এর সিদ্ধান্ত নেয় ২৩ তম ব্যাচ। ব্যাটিং এ নেমে ১১৩/৯ উইকেট সংগ্রহ করে ওয়ারিয়র্স।২৩তম ব্যাচ দলের পক্ষে সর্বোচ্চ রান সংগ্রহ করে মুন্না এবং সর্বোচ্চ উইকেট শিকার করেন ২২তম ব্যাচ এর অধিনায়ক নাঈম।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে ওপেনিং এ নাইম ও অনুপমের ৯০ রানের বিশাল জুটির উপর ভর করে ইম্পেরিয়াল ২২তম ব্যাচ ৭ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে জয় লাভ করে।
ফাইনাল ম্যাচে ৪৩ রান এবং ৩ উইকেট নিয়ে ম্যান অব দা ম্যাচ এবং ১৬৮ রান এবং ৭ উইকেট শিকার করে প্লেয়ার অব দা টুর্নামেন্ট হয়েছে ২২তম ব্যাচের অধিনায়ক নাইম।
বিজয়ী দলের অধিনায়ক নাইম বলেন, এই রকম টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ন টিম হতে পেরে অনেক আনন্দিত ও খুশি আমরা।
বিজয়ীকে খুঁজে বের করতেই প্রতিযোগিতার আয়োজন। বিজয়ীরাই ইতিহাস রচনা ও ভবিষ্যৎ নির্মাণ করে, বলেন ফাইন্যান্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মকছিদুল হক। তিনি আরো বলেন, পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলা শরীর ও মন সতেজ রাখে।
আয়োজক কমিটির অন্যতম সদস্য কাওছার ইসলাম প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, প্রতিবছর এ ধরনের আয়োজন বিভাগের সিনিয়র জুনিয়রের সম্পর্ক আরো মজবুত করবে। তাছাড়া এর মাধ্যমে সামনে আন্তঃ বিভাগ ক্রিকেট টুনামেন্টের জন্য ভালো খেলোয়াড় বের করা সহজ হবে।
উক্ত ফাইনাল খেলায় উপস্থিত ছিলেন ফাইন্যান্স বিভাগের প্রফেসর ড. মনিমুল হক, সহকারী অধ্যাপক হেদায়েত উল্লাহ পাপুল, সহযোগী অধ্যাপক মকছিদুল হক, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি বিভাগের শিক্ষক তানজীল ভুইয়ান। এছাড়াও ফাইন্যান্স ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী সাজ্জাদ, সজল, সরকার ডন এবং ১৯তম ব্যাচ এর শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান তায়েবসহ বিভিন্ন ব্যাচের তিন শতাধিক শিক্ষার্থী।
]]>